মাতম প্রসঙ্গ
সম্মানীত পাঠকগন ইসলামের ৭৩ টি দলের মধ্যে শিয়া রাফেজী ও একটি দল যখন ইসলামের ১০ই মহরম দিবস আসে ঠিক তখনই তাদেরকে দেখা যায় ইমাম হুসাইন (রা:)শাহাদত দিবস উপলক্ষে তারা নিজেদরকে রক্তাক্ত করে আর বলে হায় হুসাইন হায় হুসাইন অতছ ইসলামে এটা সম্পূর্ণ নিষেধ যা রাসূল (দ:)ওনার অসংখ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত তা নিম্নে উল্লেখ করলাম...
# হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, সে ব্যক্তি আমাদের দলের লোক নয়, যে [মৃতের শোকে] নিজ মুখমন্ডলে হাত দ্বারা আঘাত করে, জামা কাপড় ছিঁড়ে ফেলে এবং অন্ধকার যুগের লোকদের মত হা-হুতাশ করে। {মুসন্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-১১৩৩৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৩৬৫৮, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১২৯৭, ১২৩৫, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৬৫, ১০৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৫৮৪}
#হযরত আবু বুরদা ইবনে মুসা রাঃ হতে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, আমার সাথে ঐ ব্যক্তির সম্পর্ক নেই, যে মাথা কেশ ছিন্ন করে, উচ্চস্বরে বিলাপ করে এবং জামা ছিঁড়ে ফেলে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১০৪, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৫৮৬, সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-১৮৬৩, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৯৬১৭}
#হযরত আবু সাঈদ খুদরী রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূল সাঃ বিলাপকারিণীকে এবং তা শ্রবণকারীকে অভিসম্পাত করেছেন। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১১৬২২, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩১২৮, সুনানে সগীর লিলবায়হাকী, হাদীস নং-১১৪২}
হযরত উম্মে আতীয়া রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ আমাদের বাইয়াত গ্রহণকালে এ অঙ্গিকার নিয়েছেন যে, আমরা যেন মৃত ব্যক্তির জন্য উচ্চসরে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রন্দন না করি। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৩০৬, ১২৪৪}
#হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রাসূল সাঃ বলেছেনঃ “দুটি বিষয় এমন যা মানুষের মধ্যে কুফরী বলে গণ্য হয় ঃ বংশধারা কে কলংকিত করা ও মৃত ব্যক্তির জন্য শোক প্রকাশার্থে উচ্চ শব্দে কান্নাকাটি করা। {মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১০৪৩৪, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১২১, ৬৭}
আশাকরি প্রিয় পাঠক বর্তমানে যারা ইমাম হুসাইন (রা:)শাহাদাত দিবসে কোরান হাদীস ভিত্তিক আমল ছেড়ে এভাবে মাতম করে তারাই রাসূল (দ:)ওনার দলভূক্ত নয়। আল্লাহ আমিন।প্রচারে-মোখলেছিয়া সূন্নী খানকা শরীফ।
সম্মানীত পাঠকগন ইসলামের ৭৩ টি দলের মধ্যে শিয়া রাফেজী ও একটি দল যখন ইসলামের ১০ই মহরম দিবস আসে ঠিক তখনই তাদেরকে দেখা যায় ইমাম হুসাইন (রা:)শাহাদত দিবস উপলক্ষে তারা নিজেদরকে রক্তাক্ত করে আর বলে হায় হুসাইন হায় হুসাইন অতছ ইসলামে এটা সম্পূর্ণ নিষেধ যা রাসূল (দ:)ওনার অসংখ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত তা নিম্নে উল্লেখ করলাম...
# হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, সে ব্যক্তি আমাদের দলের লোক নয়, যে [মৃতের শোকে] নিজ মুখমন্ডলে হাত দ্বারা আঘাত করে, জামা কাপড় ছিঁড়ে ফেলে এবং অন্ধকার যুগের লোকদের মত হা-হুতাশ করে। {মুসন্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-১১৩৩৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৩৬৫৮, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১২৯৭, ১২৩৫, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৬৫, ১০৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৫৮৪}
#হযরত আবু বুরদা ইবনে মুসা রাঃ হতে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, আমার সাথে ঐ ব্যক্তির সম্পর্ক নেই, যে মাথা কেশ ছিন্ন করে, উচ্চস্বরে বিলাপ করে এবং জামা ছিঁড়ে ফেলে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১০৪, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৫৮৬, সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-১৮৬৩, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৯৬১৭}
#হযরত আবু সাঈদ খুদরী রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূল সাঃ বিলাপকারিণীকে এবং তা শ্রবণকারীকে অভিসম্পাত করেছেন। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১১৬২২, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩১২৮, সুনানে সগীর লিলবায়হাকী, হাদীস নং-১১৪২}
হযরত উম্মে আতীয়া রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ আমাদের বাইয়াত গ্রহণকালে এ অঙ্গিকার নিয়েছেন যে, আমরা যেন মৃত ব্যক্তির জন্য উচ্চসরে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রন্দন না করি। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৩০৬, ১২৪৪}
#হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রাসূল সাঃ বলেছেনঃ “দুটি বিষয় এমন যা মানুষের মধ্যে কুফরী বলে গণ্য হয় ঃ বংশধারা কে কলংকিত করা ও মৃত ব্যক্তির জন্য শোক প্রকাশার্থে উচ্চ শব্দে কান্নাকাটি করা। {মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১০৪৩৪, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১২১, ৬৭}
আশাকরি প্রিয় পাঠক বর্তমানে যারা ইমাম হুসাইন (রা:)শাহাদাত দিবসে কোরান হাদীস ভিত্তিক আমল ছেড়ে এভাবে মাতম করে তারাই রাসূল (দ:)ওনার দলভূক্ত নয়। আল্লাহ আমিন।প্রচারে-মোখলেছিয়া সূন্নী খানকা শরীফ।
No comments:
Post a Comment