আসসলামু আলাইকুম
শরু করছি পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে হাবীব আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দয়াল মোখলেছ সাই এর সরণে...
(আদম ও হাওয়ার গন্ধম খাওয়ার রহস্য প্রসঙ্গ)
যিনি আমাদের আদি পিতা মাতা তাদের নিয়ে একটি প্রচলিক ধারনা আছে..সেটি হল গন্ধম ফল খাওয়ার কারণে নাকি তারা দুজন বেহেশত থেকে বিতারিত হয়েছিলেন..এটার সঠিক প্রসঙ্গটি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্ঠা করব ভুল হলে মাফ করবেন..আর কেউ না বুঝে অযতা বক বক করবেন না কারন এখানে অনেক রহস্যময় বিষয় আছে যা প্রকাশ করা সমীচীন নয় বলে পূর্বেকার অনেকেই তা প্রকাশ করেন নি..যারা প্রকাশ করেছেন তাদের কিছু লেখা নিয়ে আমি এখানে লিখলাম...তবে আমি মনে করি আমার ক্ষুদ্র ধারণা থেকে এবং আমার মোর্শেদের এক ভক্তের কাছে থেকে ব্যাপারটি নিশ্চিত হলাম এবং এখানে লিখলাম এবার মুল কথায় আসা যাক আসলে কি এটা ফল ছিল নাকি অন্য কিছু...
গন্ধম ফার্সি শব্দ । পবিত্র কুরআন ও হাদীস শরীফে গন্ধম শব্দটি ব্যবহৃত হয়নি । বরং পবিত্র কুরআনে 'শাজারাত' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, যার অর্থ বৃক্ষ । প্রচলিত ধারণামতে, আদম ও হওয়া গন্ধম খাওয়ার অপরাধে বেহেশত হতে বিতাড়িত হয়েছিলেন
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
অর্থ-"অতঃপর তাদের লজ্জাস্থান, যা গোপন রাখা হয়েছিল, তা প্রকাশ করার জন্য; শয়তান তাদেরকে কুমন্ত্রণা দিল এবং বলল- পাছে তোমরা উভয়ে ফেরেশতা হয়ে যাও কিংবা তোমরা স্থায়ী (বাসিন্দা) হও, এ জন্যই তোমাদের প্রতিপালক এই বৃক্ষ সম্বন্ধে নিষেধ করেছেন" (সূরা- আরাফ, আয়াত- ২০) ।
অন্যত্র আল্লাহ্ এরশাদ করেন-
অর্থ-"এভাবে যে তাদেরকে প্রবঞ্চিত করল, তৎপর যখন তারা সে বৃক্ষ ফলের আস্বাদ গ্রহণ করল, তখন তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়ল এবং তারা উদ্যানপত্র দ্বারা নিজেদেরকে আবৃত করতে লাগল, তখন তাদের প্রতিপালক তাদের সম্বোধন করে বললেন, আমি কি তোমাদের এ বৃক্ষ সম্বন্ধে সাবধান করিনি এবং শয়তান যে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু আমি কি তা তোমাদেরকে বলিনি?" (সূরা- আরাফ, আয়াত- ২২) ।
অন্যত্র এরশাদ হয়েছে-
অর্থ-"হে বনী আদম ! শয়তান যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রলোভিত না করে, যেভাবে তোমাদের পিতা-মাতাকে জান্নাত হতে সে বহিষ্কৃত করেছিল, তাদেরকে তাদের লজ্জাস্থান দেখাবার জন্য বিবস্র করেছিল, সে নিজে এবং তার দল তোমাদেরকে এমনভাবে দেখে যে, তোমরা তাদেরকে দেখতে না পাও, যারা বিশ্বাস করে না- আমি শয়তানকে তাদের অবিভাবক বানিয়ে দিয়েছি" (সূরা- আরাফ, আয়াত- ২৭) ।
পুর্বেকার তাফসীরকারখগণ এই তাদের সম্মানার্থে এবং সাধারনরা যেন ভুল না বুঝে সে জন্য এ ব্যাপারটি সরাসরা প্রকাশষ করেন নি ইঙ্গিতেন মাধ্যমে বুঝিয়েছন..কিন্তু কিছু নবীন তাফসীরকারকগণ নিষিদ্ধ গাছের 'ফল' অর্থ হযরত হাওয়া বিবির বিকাশোম্মুখ যৌবন চিহ্ন বলে প্রকাশ করেছেন । তাদের মতে 'ফল ভক্ষন' বলতে উভয়ের দাম্পত্য সম্পর্কে এবং 'বেহেশতি বসন খুলে গিয়ে লজ্জিত হওয়ার' অর্থ-ঐ ফল ভক্ষণের পরে উভয়ের মনের অনাবিল পবিত্রতা বিলুপ্ত হওয়া এবং তজ্জন্য লজ্জা অনুভব করা । ইতিপূর্বে মনের ঐ অনাবিল পবিত্র ভাবের জন্যই তারা বস্রহীন নগ্ন অবস্থায়ও কোনরূপ লজ্জা বা সংকোচ অনুভব করেনি । কিন্তু ঐ ঘটনার পরে লজ্জা অনুভব হয়েছিল বলে তারা বৃক্ষপত্রে স্ব স্ব লজ্জাস্থান আচ্ছাদন করেছিলেন । শয়তানের প্ররোচনাকে এরা যৌবন-সুলভ কাম প্রবৃত্তির উত্তেজনা ও উন্মাদনা বলে ব্যাখ্যা করেছেন । উক্ত তাফসীরকারকদের এই চিন্তাধারা অত্যন্ত চমৎকার বটে, কিন্তু যদিও কোন কোন তাফসীরকারক এ মত স্বীকার করেন না । (তাফসীরে কুরআনুল হাকীম)
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ আদমকে লক্ষ্য করে বলেছেন- ঐ গাছের নিকটবর্তী হইও না তবে তোমরা অত্যাচারীদের মধ্যে গণ্য হবে । অনেক তাফসীরকারক এটাকে ফলদার বৃক্ষ বলেছেন । অলী-আল্লাহ্গণের মতে ঐ ফলদার বৃক্ষই হলেন হযরত হাওয়া (আঃ) । কেননা তিনি ছিলেন নারী । আর নারীগণই ফলদার বৃক্ষের ন্যায় সন্তান প্রসব করে থাকেন ।আল্লাহ্ প্রাপ্ত সাধক অলী-আল্লাহ্গণ আদম ও হওয়ার গন্ধম খাওয়া সম্পর্কে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের জাহেরী অর্থের পাশাপাশি তাঁদের সাধনালব্ধ জ্ঞান থেকে বাতেনী ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন, 'শাজারাতুন' থেকে সেজরা অর্থাৎ বংশ বৃদ্ধির ক্রমধারাকে বুঝানো হয়েছে । সাজারাতুন অর্থ গন্ধম নয়, ফলদার বৃক্ষ, যার দ্বারা বিবি হওয়াকে বুঝায় । আদমকে বিবি হাওয়ার কাছে যেতে এ জন্য নিষেধ করা হয়েছিল যে, তারা উভয়ে একত্রিত হয়ে দাম্পত্য মিলনে জড়িয়ে পড়লে বংশ বিস্তার শুরু হবে, যা বেহেশতে সমীচীন নয় ।পবিত্র কুরআনে আদম ও হাওয়া সম্পর্কিত যে কয়টি আয়াত নাজিল হয়েছে তাতে কোথাও শয়তানের প্ররোচনায় তাদের লজ্জাস্থান প্রকাশ হওয়ার কথা, কোথাও তাদের লজ্জাস্থান দেখাবার জন্য বিবস্র করা, আবার কোথাও বৃক্ষ ফলের আস্বাদ গ্রহণ করায় তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়লো এবং তারা উদ্যানপত্র দ্বারা নিজেদেরকে আবৃত করতে লাগলো বলা হয়েছে । আল্লাহ্র এ বাণী থেকেই সুস্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে, গন্ধম বলতে কোন ফল নয়, উহা ছিল আদম ও হাওয়ার দাম্পত্য মিলন । কারণ, ফল ভক্ষণ করতে লজ্জাস্থানকে উন্মোচন করতে হয় না ।
পবিত্র কুরআন ও হাদীস শরীফের উপরোক্ত আলোচনা থেকে পরিশেষে বলা যায় যে, গন্ধম কোন ফল নয় উহা আদম ও হওয়ার দাম্পত্য মিলন, যা বেহেশতে তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ ছিল । কারণ, বেহেশতে বংশ বিস্তার সমীচিন নয়। এ কারণেই তাঁদেরকে দুনিয়াতে প্রেরণ করা হয়েছে, যা দুনিয়ার জন্য প্রযোজ্য ।
পরিশেষে এটিকুই বলতে চাই যা জেনেচেন তা নিজের কাছেই রাখবেন যার তার কাছে প্রকাশ করা ঠিক হবেনা বলে আমি মনে করি এটা আপনাদের কাছে আমার অনূরোধ--সবাইকে যেন আল্লাহ সিরাতাল মুস্তাকীমে চলার তৌফিক দান করেন-আমিন-প্রচারে-মোখলেছিয়া সুন্নী খানকা শরীফ
শরু করছি পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা ও তার পেয়ারে হাবীব আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দয়াল মোখলেছ সাই এর সরণে...
(আদম ও হাওয়ার গন্ধম খাওয়ার রহস্য প্রসঙ্গ)
যিনি আমাদের আদি পিতা মাতা তাদের নিয়ে একটি প্রচলিক ধারনা আছে..সেটি হল গন্ধম ফল খাওয়ার কারণে নাকি তারা দুজন বেহেশত থেকে বিতারিত হয়েছিলেন..এটার সঠিক প্রসঙ্গটি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্ঠা করব ভুল হলে মাফ করবেন..আর কেউ না বুঝে অযতা বক বক করবেন না কারন এখানে অনেক রহস্যময় বিষয় আছে যা প্রকাশ করা সমীচীন নয় বলে পূর্বেকার অনেকেই তা প্রকাশ করেন নি..যারা প্রকাশ করেছেন তাদের কিছু লেখা নিয়ে আমি এখানে লিখলাম...তবে আমি মনে করি আমার ক্ষুদ্র ধারণা থেকে এবং আমার মোর্শেদের এক ভক্তের কাছে থেকে ব্যাপারটি নিশ্চিত হলাম এবং এখানে লিখলাম এবার মুল কথায় আসা যাক আসলে কি এটা ফল ছিল নাকি অন্য কিছু...
গন্ধম ফার্সি শব্দ । পবিত্র কুরআন ও হাদীস শরীফে গন্ধম শব্দটি ব্যবহৃত হয়নি । বরং পবিত্র কুরআনে 'শাজারাত' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, যার অর্থ বৃক্ষ । প্রচলিত ধারণামতে, আদম ও হওয়া গন্ধম খাওয়ার অপরাধে বেহেশত হতে বিতাড়িত হয়েছিলেন
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
অর্থ-"অতঃপর তাদের লজ্জাস্থান, যা গোপন রাখা হয়েছিল, তা প্রকাশ করার জন্য; শয়তান তাদেরকে কুমন্ত্রণা দিল এবং বলল- পাছে তোমরা উভয়ে ফেরেশতা হয়ে যাও কিংবা তোমরা স্থায়ী (বাসিন্দা) হও, এ জন্যই তোমাদের প্রতিপালক এই বৃক্ষ সম্বন্ধে নিষেধ করেছেন" (সূরা- আরাফ, আয়াত- ২০) ।
অন্যত্র আল্লাহ্ এরশাদ করেন-
অর্থ-"এভাবে যে তাদেরকে প্রবঞ্চিত করল, তৎপর যখন তারা সে বৃক্ষ ফলের আস্বাদ গ্রহণ করল, তখন তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়ল এবং তারা উদ্যানপত্র দ্বারা নিজেদেরকে আবৃত করতে লাগল, তখন তাদের প্রতিপালক তাদের সম্বোধন করে বললেন, আমি কি তোমাদের এ বৃক্ষ সম্বন্ধে সাবধান করিনি এবং শয়তান যে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু আমি কি তা তোমাদেরকে বলিনি?" (সূরা- আরাফ, আয়াত- ২২) ।
অন্যত্র এরশাদ হয়েছে-
অর্থ-"হে বনী আদম ! শয়তান যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রলোভিত না করে, যেভাবে তোমাদের পিতা-মাতাকে জান্নাত হতে সে বহিষ্কৃত করেছিল, তাদেরকে তাদের লজ্জাস্থান দেখাবার জন্য বিবস্র করেছিল, সে নিজে এবং তার দল তোমাদেরকে এমনভাবে দেখে যে, তোমরা তাদেরকে দেখতে না পাও, যারা বিশ্বাস করে না- আমি শয়তানকে তাদের অবিভাবক বানিয়ে দিয়েছি" (সূরা- আরাফ, আয়াত- ২৭) ।
পুর্বেকার তাফসীরকারখগণ এই তাদের সম্মানার্থে এবং সাধারনরা যেন ভুল না বুঝে সে জন্য এ ব্যাপারটি সরাসরা প্রকাশষ করেন নি ইঙ্গিতেন মাধ্যমে বুঝিয়েছন..কিন্তু কিছু নবীন তাফসীরকারকগণ নিষিদ্ধ গাছের 'ফল' অর্থ হযরত হাওয়া বিবির বিকাশোম্মুখ যৌবন চিহ্ন বলে প্রকাশ করেছেন । তাদের মতে 'ফল ভক্ষন' বলতে উভয়ের দাম্পত্য সম্পর্কে এবং 'বেহেশতি বসন খুলে গিয়ে লজ্জিত হওয়ার' অর্থ-ঐ ফল ভক্ষণের পরে উভয়ের মনের অনাবিল পবিত্রতা বিলুপ্ত হওয়া এবং তজ্জন্য লজ্জা অনুভব করা । ইতিপূর্বে মনের ঐ অনাবিল পবিত্র ভাবের জন্যই তারা বস্রহীন নগ্ন অবস্থায়ও কোনরূপ লজ্জা বা সংকোচ অনুভব করেনি । কিন্তু ঐ ঘটনার পরে লজ্জা অনুভব হয়েছিল বলে তারা বৃক্ষপত্রে স্ব স্ব লজ্জাস্থান আচ্ছাদন করেছিলেন । শয়তানের প্ররোচনাকে এরা যৌবন-সুলভ কাম প্রবৃত্তির উত্তেজনা ও উন্মাদনা বলে ব্যাখ্যা করেছেন । উক্ত তাফসীরকারকদের এই চিন্তাধারা অত্যন্ত চমৎকার বটে, কিন্তু যদিও কোন কোন তাফসীরকারক এ মত স্বীকার করেন না । (তাফসীরে কুরআনুল হাকীম)
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ আদমকে লক্ষ্য করে বলেছেন- ঐ গাছের নিকটবর্তী হইও না তবে তোমরা অত্যাচারীদের মধ্যে গণ্য হবে । অনেক তাফসীরকারক এটাকে ফলদার বৃক্ষ বলেছেন । অলী-আল্লাহ্গণের মতে ঐ ফলদার বৃক্ষই হলেন হযরত হাওয়া (আঃ) । কেননা তিনি ছিলেন নারী । আর নারীগণই ফলদার বৃক্ষের ন্যায় সন্তান প্রসব করে থাকেন ।আল্লাহ্ প্রাপ্ত সাধক অলী-আল্লাহ্গণ আদম ও হওয়ার গন্ধম খাওয়া সম্পর্কে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের জাহেরী অর্থের পাশাপাশি তাঁদের সাধনালব্ধ জ্ঞান থেকে বাতেনী ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন, 'শাজারাতুন' থেকে সেজরা অর্থাৎ বংশ বৃদ্ধির ক্রমধারাকে বুঝানো হয়েছে । সাজারাতুন অর্থ গন্ধম নয়, ফলদার বৃক্ষ, যার দ্বারা বিবি হওয়াকে বুঝায় । আদমকে বিবি হাওয়ার কাছে যেতে এ জন্য নিষেধ করা হয়েছিল যে, তারা উভয়ে একত্রিত হয়ে দাম্পত্য মিলনে জড়িয়ে পড়লে বংশ বিস্তার শুরু হবে, যা বেহেশতে সমীচীন নয় ।পবিত্র কুরআনে আদম ও হাওয়া সম্পর্কিত যে কয়টি আয়াত নাজিল হয়েছে তাতে কোথাও শয়তানের প্ররোচনায় তাদের লজ্জাস্থান প্রকাশ হওয়ার কথা, কোথাও তাদের লজ্জাস্থান দেখাবার জন্য বিবস্র করা, আবার কোথাও বৃক্ষ ফলের আস্বাদ গ্রহণ করায় তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়লো এবং তারা উদ্যানপত্র দ্বারা নিজেদেরকে আবৃত করতে লাগলো বলা হয়েছে । আল্লাহ্র এ বাণী থেকেই সুস্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে, গন্ধম বলতে কোন ফল নয়, উহা ছিল আদম ও হাওয়ার দাম্পত্য মিলন । কারণ, ফল ভক্ষণ করতে লজ্জাস্থানকে উন্মোচন করতে হয় না ।
পবিত্র কুরআন ও হাদীস শরীফের উপরোক্ত আলোচনা থেকে পরিশেষে বলা যায় যে, গন্ধম কোন ফল নয় উহা আদম ও হওয়ার দাম্পত্য মিলন, যা বেহেশতে তাঁদের জন্য নিষিদ্ধ ছিল । কারণ, বেহেশতে বংশ বিস্তার সমীচিন নয়। এ কারণেই তাঁদেরকে দুনিয়াতে প্রেরণ করা হয়েছে, যা দুনিয়ার জন্য প্রযোজ্য ।
পরিশেষে এটিকুই বলতে চাই যা জেনেচেন তা নিজের কাছেই রাখবেন যার তার কাছে প্রকাশ করা ঠিক হবেনা বলে আমি মনে করি এটা আপনাদের কাছে আমার অনূরোধ--সবাইকে যেন আল্লাহ সিরাতাল মুস্তাকীমে চলার তৌফিক দান করেন-আমিন-প্রচারে-মোখলেছিয়া সুন্নী খানকা শরীফ
No comments:
Post a Comment