রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم নুরে মুজাচ্ছাম-
রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم নুরের তৈরি :-
যারা বলে যে নবীজী(সা) আমাদের মত সাধারণ ও মাটির তৈরী এটা তাদের কুফরি আকিদার ই বহিপ্রকাশ কারণ :-
♦১ নং হল সে কুরআন ও হাদীস অমান্য করায় কুফরি করল
♦২নং হল হুজুর পাক (সা) এর সাথে বিয়াদ্দবি করায় কুফরি করল….
সুরা-আয়াত
বাকারা -১০৪
সোয়াদ- ৭৭
আহযাব -৫৭
হুজুরাত -২,৩
তৌবাহ -৬১,৬৬
এই নুরের ওপমা হল যেমন আসমানের সুর্যের আলো।
এই আলো যমিনে পতিত হলে যমিনের আলো ও সুর্যের আলো কিন্তু সুর্য না আবার এই আলো সুর্য থেকে খন্ড করা অংশ না (বরং এটা সুর্যের আলো) তদ্রোপ একটা মুমবাতি বা প্রদিপ থেকে হাজার বাতি বা নুর জালালে ও একটা আরেকটার অংশ না। ঠিক সেই রকমভাবে রাসুল(সাঃ) আল্লাহর নুরের তৈরি হয়েও নূর-এ- মুহাম্মাদি(সা) নূর এ খোদা’র অংশ না বা আল্লাহর নুরকে খান্ডাংশ করে নবিজি(সাঃ) এর সৃষ্টি করেছেন এই ভাবে ও বলা বা ধারনা করা শিরিক কারন আল্লাহর কোন অংশ নাই..শরিক নাই।এ কথা বললেই শিরিক,কুফরি,বাতিল ।আর এটা খুবই সুক্ষ ব্যাপার।
Reference:-
চতুর্দশ শতাব্দির শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ ইমাম এ আহলে সুন্নত ‘আ’লা হযরত আহমদ রেযা খান বেরলভী (রহ)
♦ অনেক গুলো হাদিস একত্র করে সংক্ষেপে দিলাম♦
Note: চাইলে নেট এ সার্চ করে সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন
হযরত মুহাম্মাদ(সা:) বলেন ,”
তোমাদের কে আছো আমার মত ?”
..”আমি তোমাদের কারো মত না ! “
..” তোমাদের কেহ আমার অনুরূপ( সাদ্রিস,শামিল,এক রকম) না,
আমি যখন রাতে ঘুমাই তখন আল্লাহ্ আমাকে আহার করান এবং পান করান! “
——————-~~~~~~~~~~~—————–
Referance:-
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.183
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.182
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.188
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.185
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.184
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.187
~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 348
~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 347
Explaination of নূর-এ-মুজাসসাম হযরত মুহাম্মাদ(সাল্লাল লাহু আলাই হি ওয়া সাল্লাম)
PROOF 1::
সুরা নূর–৩৫ -আয়াত
নিয়ে আব্বাস(রা:) ক’আব-এ-আহবার(রা: ) কে বলেন,’এই আয়াতের বর্ণনা কর?”
১) কা’আব -এ- আহবার(রা:),
২) হাযরত ইবনে উমর(রা:),
৩) মুহাম্মাদ ইবনে কা’আল কারাদি(রা:) থেকে ৩ টি হাদিস বর্ণনা করেন,
♦”দীপাধার ‘
মানে”হুজুর(সা:) এর ‘বক্ষ মোবারক।
♦’ফানুস’ মানে হুজুর(সা:) এর ‘হৃদয় মোবারক’
♦আর’নূরের ওপর নূর’ মানে ‘নুরে মুহাম্মাদি (সা:) নুরে ইব্রাহীম (আ:) এর ওপর!’.
সুরা নুর ৩৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসুল (সা)কে নুর বলা হয়েছে:-
Refferance:-
►Ibn Jarir al-Tabari in his Tafsir (18:95),
►Suyuti in al-Durr al-manthur (5:49),
►Zarqani in Sharh al-mawahib (3:171),
►al-Khafaji in Nasim al-riyad (1:110, 2:449),
►al-Nisaburi in Ghara’ib al-Qur’an (18:93)Tanwir al Miqbas, Min Tafsir Ibn Abbas, Page No. 376, Published by Maktaba al Asriyyah, Beirut, Lebanon]
►Tafsir at-Tabri, under 24:35
►Tafsir Ibn Kathir, Volume No.3, Page No. 490, under 24:35
►Ash-Shifa bi Tarif al Haquq al Mustafa, Page No. 6
♦কাঞ্জুল-ঈমান ,খাজিন,সূরা নূর ৩৫ এর তাফসির
PROOF 2:
” নিশ্চই তোমাদের নিকট স্পষ্ট কিতাব(আল-কুর্আন) ও
মহা সম্মানিত নূর [হযরত মুহাম্মাদ (সা)] এসেছেন “
মায়েদাহ ১৫
এই আয়াতে রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم নুরের কথা যারা যারা বর্ননা করেছেন:-
►Suyuti in Tafsir al-Jalalayn,
►Fayruzabadi in the Tafsir Ibn `Abbas entitled Tanwir al-miqbas (p. 72)
►Shaykh al-Islam, Imam Fakhr al-Din al-Razi, the Mujaddid of the sixth century, in his Tafsir al-kabir (11:189)
►Imam al-Shirbini in his Tafsir entitled al-Siraj al-munir(p. 360), the author of Tafsir Abi Sa`ud (4:36)
►Thana’ullah Pani Patti in his Tafsir al-mazhari, (3:67)
আসুন ১৬ টি তফসির থেকে প্রমান স্বরুপ দেখে নেই এই আয়াতটাতে রাসুল (সা) কে বলা হয়েছে:-
১. বিশ্ব বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর বিশ্ব বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে আব্বাস এর মধ্যে আছে-
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني محمدا صلي الله عليه ؤسلم-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন।
[তাফসীরে ইবনে আব্বাস পৃষ্ঠা ৭২]
২. ইমাম আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর আত্-তবারী (রা) তাঁর বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে জারীর এর মধ্যে বলেন-
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني بالنؤر محمدا صلي الله عليه ؤسلم الذي انار الله به الحق واظهربه الاسلام ومحق به الشرك-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন, যে নূর দ্বারা আল্লাহ সত্যকে উজ্জ্বল ও ইসলামকে প্রকাশ করেছেন এবং শিরিককে নিশ্চিহ্ন করেছেন।
[তাফসীর ইবনে জারীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৬, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫]
মুহাম্মদ (রাঃ) (যিনি ‘খাজিন’ নামে পরিচিত) তাফসীরে খাজেনের মধ্যে বলেন-
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعنى باالنور محمدا صلي الله عليه وسلم انما سماه الله نور لانه يهدى بالنور في الظلام-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন। আল্লাহ তায়া’লা তাঁর নামকরণ করেছেন নূর, কারণ তাঁর নূরেতে হেদায়ত লাভ করা যায়। যেভাবে অন্ধকারে নূর দ্বারা পথ পাওয়া যায়।
[তাফসীরে খাজিন ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৭]
৪. ইমাম হাফেজ উদ্দীন আবুল বারাকাত আব্দুল্লাহ ইবনে আহমদ আন- নাসাফী (রা) এই আয়াত শরীফ ( قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين) প্রসঙ্গে বলেন-
والنور محمد عليه والسلام لانه يهتدي به كما سمي سراجا منيرا-
আর নূর হলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কেননা তাঁর নূরেতে হেদায়ত লাভ করা যায়, যেমন তাঁকে উজ্জ্বল প্রদীপ বলা হয়েছে।
[তাফসীরে মাদারিক ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৭]
৫. ইমামুল মুতাকাল্লেমীন আল্লামা ফখরুদ্দীন রাযী (রা) এই আয়াত শরীফ (قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين) প্রসঙ্গে বলেন-ان المراد بالنور محمد صلي الله عليه و سلم وبالكتاب القران-
অর্থঃ নিশ্চয়ই নূর দ্বারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং কিতাব দ্বারা আল কোরআন মজীদকে বুঝানো হয়েছে।
[তাফসীরে কবীর ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯৫, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫]
আর যারা বলে যে ‘নূর ও কিতাবে মুবীন’ দ্বারা কুরআন মজীদকেই বুঝানো হয়েছে, ইমাম রাযী (রা) সে সম্পর্কে বলেন-هذا ضعيف لان العطف يوجب المغايرة بين المعطوف والمعطوف عليه
এই অভিমত দুর্বল, কারণ আতফ (ব্যাকরণগত সংযোজিত) মা’তুফ (সংযোজিত) ও মা’তুফ আলাইহি (যা তার সাথে সংযোজন কারা হয়েছে ) এর মধ্যে ভিন্নতা প্রমাণ করে।
[তাফসীরে কবীর ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯৫]
৬. ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রা) বলেনঃ قد جاءكم من الله نور هو النبى صلي الله عليه وسلم-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর এসেছে, তা হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূর মোবারক।
[তাফসীরে জালালাইন শরীফ পৃষ্ঠা ৯৭]
৭. আল্লামা মাহমূদ আলূসী বাগদাদী (রা) বলেন-
There is a notable explanation among Ahl al-Sunna which ascribes the meaning of the Prophet to both the Light and the Book. al-Sayyid al-Alusi said in Ruh al-ma`ani: “I do not consider it far-fetched that what is meant by both the Light and the Manifest Book is the Prophet, the conjunction being in the same way as what was said by al-Jubba’i [in that that both the Light and the Book were the Qur’an]. There is no doubt that all can be said to refer to the Prophet. Perhaps you will be reluctant to accept this from the viewpoint of expression (`ibara); then let it be from the viewpoint of subtle allusion (ishara).” [Tafsir Ruh al-Ma`ani, Volume 006, Page No. 97-8]
৮. আল্লামা ইসমাঈল হক্কী (রা) বলেন-
قيل المراد باالاول هو الرسول صلى الله عليه وسلم وبالثانى القران-
অর্থঃ বলা হয়েছে যে, প্রথমটা অর্থাৎ নূর দ্বারা রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বুঝানো হয়েছে এবং দ্বিতীয়টা অর্থাৎ কিতাবে মুবীন দ্বারা কুরআন কে বুঝানো হয়েছে।
[তাফসীরে রুহুল বয়ান ২খন্ড, পৃষ্ঠা ২৬৯]
আর অগ্রসর হয়ে বলেন-
سمى الرسول نورا لان اول شيئ اظهره الحق بنور قدرته من ظلمة العدم كان نور محمد صلي الله عليه و سلم كما قال اول ما خلق الله نورى-
অর্থ: আল্লাহ তায়া’লা রসূল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নাম রেখেছেন নূর। কেননা আল্লাহ তায়া’লা তাঁর কুদরতের নূর থেকে সর্বপ্রথম যা প্রকাশ করেছেন তা তো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূর মোবারক। যেমন তিনি ফরমায়েছেন- আল্লাহ তায়া’লা সর্বপ্রথম আমার নূর মোবারক কে সৃষ্টি করেছেন।
[তাফসীরে রুহুল বয়ান ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৬৯]
৯. ইমাম মুহীউস সুন্নাহ আবু মুহাম্মদ আল- হোসাইন আল-ফাররা আল-বাগাভী (রা) বলেন-
قد جاءكم من الله نور يعنى باالنور محمدا صلي الله عليه وسلم-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন।
[তাফসীরে মাআলিমুত তান্যীল, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ২৩, তাফসীরে খাযিনের
টীকা]
১০. ইমামুল কবীর, মুহাদ্দিসুশ শাহীর আল্লামা আবু জাফর মুহম্মদ ইবনে জারীর তাবারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
قد جاءكم من الله نور -يعني بانور محمد صلي الله عليه و سلم
অর্থ: উক্ত আয়াত শরীফে নূর দ্বারা হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।”
[তাফসীরে জামিউল বয়ান (তাবারী) ৬ষ্ঠ খন্ড ১০৪ পৃষ্ঠা]
১১. আল্লামাতুল হিবর,হামিলুশ শরীয়ত ওয়াত ত্বরীকত,আলামুল হুদা,আল্লামা কাজী ছানাউল্লাহ পানীপথী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
قد جاءكم من الله نور -يعني محمد صلي الله عليه و سلم
অর্থ: তোমাদের নিকট মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে “নূর'” অর্থাৎ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন।”
[তাফসীরে মাযহারী ৩য় খন্ড ৬৮ পৃষ্ঠা]
১২. ক্বাজিউল কুজাত,ইমাম আবূ সাউদ মুহম্মদ ইবনে মুহম্মদ ইমাদী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
قد جاءكم من الله نور……. المراد بالاول هو الرسل صلي الله عليه و سلم وبالثاني القران
অর্থ: বর্নিত আয়াত শরীফের প্রথম শব্দ “”নূর” দ্বারা উদ্দেশ্যে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আর দ্বিতীয় শব্দ কিতাবে মুবীন দ্বারা উদ্দেশ্যে হলো কুরআন শরীফ।”
[তাফসীরে আবী সাউদ ৩য় খন্ড ১৮ পৃষ্ঠা]
১৩. ইমাম আবুল ফারজ জামালুদ্দীন আব্দুর রহমান ইবনে আলী ইবনে মুহম্মদ জাওযী ক্বোরাঈশী বাগদাদী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
قوله تعالي- من الله نور – قال قتادة يعني بانور النبي محمدا صلي الله علي و سلم
অর্থ : (মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে নূর এসেছে) হযরত কাতাদাহ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, নূর দ্বারা উদ্দেশ্যে হলো হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।”
[তাফসীরে যাদুল মাসীর ২য় খন্ড ২৫৪ পৃষ্ঠা]
১৪. বিখ্যাত মুফাসসির আল্লামা আবু আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আহমদ আনছারী কুরতুবী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
قد جاءكم من الله نور- قيل محمد صلي الله عليه و سلم عن الزجاج
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট “নূর” এসেছে, হযরত জুযাজ রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন।”
[তাফসীরে জামে আহকামুল কুরআন ৬ষ্ঠ খন্ড ১১৮ পৃষ্ঠা]
১৫. ইমাম বুরহানুদ্দীন আবুল হাসান ইব্রাহীম ইবনে ওমর ফাক্বায়ী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
من الله نور – اي واضح النورية وهو محمد صلي الله عليه و سلم الذي كشف ظلمات الشرك
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট নূরের প্রকাশক এসেছেন,তিনি হলেন , হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। যিনি সন্দেহ আর শিরকের আঁধার দূর করবেন।”
[তফসীরে নাযমুদ দুরার ২য় খন্ড ৪১৯ পৃষ্ঠা]
১৬. আবুল হাসান আলী ইবনে মুহম্মদ ইবনে হাবীব মাওয়ারাদী বছরী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন-
قد جاءكم من الله نور -محمد صلي الله عليه و سلم
অর্থ: উক্ত আয়াত শরীফে বর্নিত নূর হচ্ছে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।”
[তাফসীরে মাওয়ারেদী ২য় খন্ড ২২ পৃষ্ঠা]
এছাড়া পৃথিবীর সকল তাফসীরের গ্রন্থ সূরা মায়েদা শরীফের ১৫ নং আয়াতের তাফসীরে ” নূর” দ্বারা হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে ।
[দেখনঃ- তাফসীরে গরায়েবুল কুরআন ৬ষ্ঠ খন্ড ৯৭ পৃষ্ঠা; তাফসীরে ক্বাদেরী ১ম খন্ড ২০২ পৃষ্ঠা; তাফসীরে বায়জবী ২য় খন্ড ৯২ পৃষ্ঠা; হাশিয়ায়ে মুহিউদ্দীন শায়েখ যাদাহ ২য় খন্ড ১০৩ পৃষ্ঠা; হাশিয়াতুশ শিহাব ৩য় খন্ড ২২৬ পৃষ্ঠা; শরহুস শিফা লি মুল্লা আলী ক্বারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ১ম খন্ড ৪২ পৃষ্ঠা; তাফসীরে ফতহুল ক্বাদীর ২য় খন্ড ২৩ পৃষ্ঠা; তাফসীরে মাওয়াহেবুর রহমান ৩য় খন্ড ১০৯ পৃষ্ঠা; তাফসীরে দ্বিয়াউল কুরআন ১ম খন্ড ৪৫৩ পৃস্টা ]
PROOF 3::
” তারা চায় তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূর কে নির্ভাপিত করতে কিন্তু আল্লাহ্ অবশ্যই তার নূরের পূর্ণ তা বিধান করবে যদি ও কাফির রা তা অপ্রীতিকর মনে করে “
তওবাহ ৩২
সুরা ছাফ ৮
PROOF 4::
সুরা তাওবার আয়াত নং – ১২৮ এ অল্লাহ্ বলেন ” তোমাদের নিকট এক মহান রাসূলের আগমন হয়েছে” এই আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে নবী করিম (সাঃ আঃ)কোথা হতে আসলেন – সে সম্পর্কে
HADITH::
وعن ابلى هريرة رضى الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه و سلم سائل جبريل عليه السلام فقال يا جبريل كم عمرك من السنين فقال يا رسول الله مست اعلم غير ان فى الحجاب الرابع نجما يطلع في سبعين الف سنة مرة رايته اثنين و سبعين الف مرة فقال يا جبريل و عزة ربى جل جلا له انا ذالك الكوب-
অর্থ : হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদা জিব্রাঈল আলায়হিস সালামকে জিজ্ঞেসা করলেন, ওহে জিব্রাঈল!
তোমার বয়স কত? উত্তরে জিব্রাঈল বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি তো সঠিক জানি না। তবে এতটুকু বলতে পারি ( সৃষ্টি জগত সৃষ্টির পূর্বে) আল্লাহ তায়’লা নূরানী আযমতের পর্দা সমূহের চতুর্খ পর্দায় একটি নূরানী তারকা সত্তর হাজার বছর পরপর উদিত হত। আমি আমার জীবনে সেই নূরানী তারকা বাহাত্তর হাজার বার উদিত হতে দেখেছি। অতঃপর নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ও সাল্লাম ইরশাদ করলেন মহান রাব্বুল আলামীনের ইজ্জতের কসম করে বলছি, সেই অত্যুজ্জ্বল নূরানীতারকা আমিই ছিলাম।
Reference :-
★সীরাতে হালাভীয়া পৃষ্ঠা ৪৯,
★তাফসীরে রুহুল বয়ান পৃষ্ঠা ৫৪৩
PROOF 5::
لم يكن له صلى الله عليه و سلم ظل في شمس و لا قمر لانه كان نورا-
অর্থ : “সূর্য চন্দ্রের আলোতে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তোনা। কেননা, তিনি ছিলেন আপদমস্তক নূর”।
Reference :-
যুরকানী শরীফ ৪র্থ খন্ড, পৃষ্ঠা ২২০
PROOF 6::
ইমাম হাফেজ আবুল ফযল ক্বাযী আয়ায (রা) বলেন-
و قد سماه الله تعالى فى و سراجا منيرا فقال تعالي قد جاءكم منالله نور و كتاب مبين و قال تعالى انا ارسلناك شاهدا و مبشيرا و نذيرا و داعيا الى الله باذنه و سراجا منيرا و قال فى غير هذا الموضع انه كان لاظل لشخصه في شمس و لا قمر لانه كان نورا الذباب كان لا يقع على جسده و لا ثيابه-
অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়া’লা কোরআন করীমে তাঁর নাম রেখেছেন নূর ও সিরাজুম্ মুনীর। যেমন তিনি ফরমায়েছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। আরো ফরমায়াছেন, আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি হাজের ও নাজেররূপে, আল্লাহর অনুমক্রিমে তাঁর দিকে আহবানকারীরূপে এবং উজ্জ্বল প্রদীপ (সিরাজুম মুনীর ) রূপে। নিশ্চয়ই তাঁর ছায়া ছিল না।
না সূর্য়ালোকে না চন্দ্রালোকে কারণ তিনি ছিলেন নূর। তাঁর শরীর ও পোশাক মোবারকে কখনও মাছি পর্যন্ত বসত না।
Reference :-
★শিফা শরীফ ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ২৪২
PROOF 7::
اخرج ابن ابي عمر العدني فى مسنده عن ابن عباس ان قريشا كانتنورا بين يدي الله تعالى قبل ان يخلق ادم بالفى عام يسبح ذالك النور و تسبح الملائكة بتسيحه فلما خلق الله ادم القي ذالك النور فى صلب قال رسول الله صل اله عليه و سلم فاهبطنى الله الى الارض فى صلب ادم (عليه السلام) و جعلنى فى صلب نوح عليه السلام و ق ف بى فى صلب ابرهيم عليه السلام ثم لم يزل الله ينقلبى من الصلاب الكريمة و الارحام الطاهؤة حتى اخرجنى من بين ابوى لم يلتقيا على سفاح قط-
অর্থ : হযরত ইবনে আলী ওমর আল-আদানী স্বীয় মুসনাদে হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন,হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করলেন, তখন তাঁকে তাঁর সন্তানদের পরস্পরের মধ্যে মর্যাদার তারতম্যটুকুও দেখাতে লাগলেন। তিনি ( আদম আলাইহিস সালাম ) তাদের মধ্যে শেষপ্রান্তে একটা উজ্জ্বল নূর দেখাতে পেলেন। তখন তিনি বললেন,” হে রব! ইনি কে? ( যাকে সবার মধ্যে প্রজ্জ্বলিত নূর হিসাবে দেখতে পাচ্ছি?) উত্তরে মহান রব্বুল আলামীন ইরশাদ করলেন,” ইনি হলেন তোমার পুত্র-সন্তান হযরত আহমদ মুজ্তবা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি প্রথম, তিনি শেষ, তিনি হবেন আমার দরবারে প্রথম সুপারিশকারী (ক্বিয়ামতেরদিনে)।
Reference :-
★আল-খাসাইসুল কুবরা ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯
PROOF 8::
মাওলানা আব্দুল আউয়াল জৌনপুরী সাহেব তাঁর গ্রন্থে লিখেছেন – “নবী করিম (সাঃ আঃ) মায়ের গর্ভেই যে নূর ছিলেন – এর দলীল হচ্ছে যাকারিয়ার বর্ণিতহাদীস” – নবী করিম (সাঃআঃ) ৯ মাস মাতৃগর্ভে ছিলেন,এ সময়ে বিবি আমেনা (রাঃ আঃ)কোন ব্যথা বেদনা অনুভব করেননি বা কোন রোগে আক্রান্ত হননি এবং গর্ভবতী অন্যান্য মহিলাদের মত কোন আলামতও তাঁর ছিলনা। হুযুর (সাঃ আঃ)এর দেহ মাতৃগর্ভে নূর ছিল।হযরত ওসমান (জ্বীন্ নূরাইন) দয়াল নবীর দুই কন্যাকে বিয়ে করেছিলেন, একজন কন্যার মৃত্যুর পর আর তাই তো হযরত ওসমানকে বলা হয় (দ্বীল্লুল নূরাইন) বাংলায় শব্দটি সঠিক হচ্ছে না এটা উচ্চরন হতে পারে (জ্বীন্ নূরাইন) অর্থাৎ দুই নূরের অধীকারী। (সুবহান-অল্লাহ্ )
PROOF 9 ::
ইমাম বদরউদ্দিন আঈনি (রঃ) বলেনঃ
روى أحمد والترمذي مصححا من حديث عبادة بن الصامت مرفوعاً أول ما خلق الله القلم ثم قال أكتب فجرى بما هو كائن إلى يوم القيامة واختاره الحسن وعطاء ومجاهد وإليه ذهب إبن جرير وابن الجوزي وحكى ابن جرير عن محمد بن إسحاق أنه قال أول ما خلق الله تعالى النور والظلمة ثم ميز بينهما فجعل الظلمة ليلاً أسود مظلماً وجعل النور نهاراً أبيض مبصراً وقيل أو ما خلق الله تعالى نور محمد قلت التوفيق بين هذه الروايات بأن الأولية نسبي وكل شيء قيل فيه إنه أول فهو بالنسبة إلى ما بعدها
ইমাম আহমদ এবং ইমাম তিরমিজি (রঃ) মারফু হাদিস সহিহ সনদ সহ ইবাদা বিন সামিত থেকে বর্ননা করে প্রমাণ করেন যে,” আল্লাহ্ সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করেছেন এবং একে বলল, লিখ এবং এটা বিচার দিবসের আগ পর্যন্ত সবকিছু লিখল।হাসান,আতা, মুজাহিদ ও এটা অবলম্বন করেছেন। ইবন জারির এবং ইবন জাউজির ও এমন মাজহাব ছিল। যেখানে ইবন জারির, মুহাম্মদ বিন ইসহাক থেকে বর্ননা করেন যে,”আল্লাহ সবকিছুর পূর্বে আলো (নূর) এবং আঁধার সৃষ্টি করেছেন। তারপর তাদের মদ্ধে পৃথকীকরণ করেন।এখানে আরও বলা আছে যে,”আল্লাহ্ সর্বপ্রথম মুহাম্মদ (সঃ) এর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন। “
[Umdat ul Qari, Sharh Sahih Bukhari, Volume No. 15, Page No. 109]
>>>>>>>>
PROOF 10::
Hadith:::::::
حضرت جابر بن عبد اﷲ رضی اﷲ عنہما سے مروی ہے فرمایا کہ میں نے بارگاہِ رسالت مآب صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم میں عرض کیا : یا رسول اﷲ! میرے ماں باپ آپ پر قربان! مجھے بتائیں کہ اﷲ تعالیٰ نے سب سے پہلے کس چیز کو پیدا کیا؟ حضور نبی اکرم صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم نے فرمایا : اے جابر! بے شک اﷲ تعالیٰ نے تمام مخلوق (کو پیدا کرنے) سے پہلے تیرے نبی کا نور اپنے نور (کے فیض ) سے پیدا فرمایا، یہ نور اللہ تعالیٰ کی مشیت سے جہاں اس نے چاہا سیر کرتا رہا۔ اس وقت نہ لوح تھی نہ قلم، نہ جنت تھی نہ دوزخ، نہ (کوئی) فرشتہ تھا نہ آسمان تھا نہ زمین، نہ سورج تھا نہ چاند، نہ جن تھے اور نہ انسان، جب اﷲ تعالیٰ نے ارادہ فرمایا کہ مخلوق کو پیدا کرے تو اس نے اس نور کو چار حصوں میں تقسیم کر دیا۔ پہلے حصہ سے قلم بنایا، دوسرے حصہ سے لوح اور تیسرے حصہ سے عرش بنایا۔ پھر چوتھے حصہ کو (مزید) چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے عرش اٹھانے والے فرشتے بنائے اور دوسرے حصہ سے کرسی اور تیسرے حصہ سے باقی فرشتے پیدا کئے۔ پھر چوتھے حصہ کو مزید چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے آسمان بنائے، دوسرے حصہ سے زمین اور تیسرے حصہ سے جنت اور دوزخ بنائی۔ ۔ ۔ یہ طویل حدیث ہے۔
হযরত জাবির(রা:) আরজ করলেন ইয়া রাসুলাল্লাহ(সা) আমার
পিতা-মাতা আপনার কদম মোবারক এ কোরবানি হোক,আপনি বলে দিন যে আল্লাহ্
সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?
হুজুর(সা:) বললেন”
হে জাবের,নিশ্চই আল্লাহ্ সর্ব প্রথম নিজ নূর হতে তোমার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন!!”
তারপর সেই নূর আল্লাহর কুদরতে ও ইচ্ছায় ভ্রমণ রত ছিল…
কেননা ঐ সময় লাঅহ কলম …
জান্নাত – জাহান্নাম
ফেরেশতা
আসমান-জমিন
চন্দ্র-সূর্য
জ্বিন-ইনসান
বলতে কিছুই ছিল না …..
তারপর আল্লাহ্ মাখলক সৃষ্টি
করার ইচ্ছা করলেন..
তখন আমার এই নূর কে ৪ ভাগ করলেন..
১নং ভাগ দিয়ে কলম;
২ নোং
ভাগ দিয়ে লৌহে-মাহফুজ;
৩ নং
ভাগ দিয়ে আরশ সৃষ্টি করলেন;
৪ নং ভাগ কে
আবার ৪ ভাগ করে
১নং ভাগ দিয়ে আরশ বহন কারী ফেরেশতা
২নং ভাগ দিয়ে কুরসী
৩নং ভাগ অন্যান ফেরেশতা
সেই ৪ নং ভাগ কে আবার ৪ ভাগ করে
১স্ত ভাগ দিয়ে আসমান
২ন্ড ভাগ দিয়ে জমিন
৩রড ভাগ দিয়ে বেহেশত-দোযখ
অবশিষ্ট ১ ভাগ দিয়ে গোটা সৃষ্টি জগৎ সৃষ্টি করেন…. “”””””
Referance:::::::
Chain of this hadtih
হাদীসের সনদটি নিম্নরূপ :
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
↓
জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু
↓
মুহাম্মাদ বিন মুঙ্কদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি
↓
মা’মার বিন রাশীদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি
↓
আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি।
The missing 18 chapter of Musannaf where abdur razzak ibn Humam(RAH)…….
http://sunnah.org/sources/musannaf/musannaf_f.htm
References
From : ‘Abdur Razzaq
Book : Al Musannaf (Juz Al Mafqood min Juz Al Awwal
min Musannaf)
Volume : 1
Hadith number : 18
From : Qustalani
Book : Mawahib Al Laduniyah
Volume : 1
Page : 71
Imam Qustulani nain farmaya:
“Yeh Abdur Razzaq ki rawyat hay jisy unhoun nain apni
Sanad say Hazrat Jabir Bin Abdullah R.A say rawayat
kiya hay.”
From : ‘Ajluni (Isma`il ibn Muhammad d. 1162)
Book : Kashaf Al Khifa
Volume : 1
Page : 311
Hadith number : 827
Imam ‘Ajluni nain farmaya:
“Yeh Abdur Razzaq ki rawyat hay jisy unhoun nain apni
Sanad say rawayat kiya hay.”
From : ‘Iydarusi
Book : Tarekh An Nur as Saafir
Volume : 1
Page : 8
Imam ‘Iydarusi nain farmaya:
“Yeh Abdur Razzaq ki rawyat hay jisy unhoun nain apni
Sanad say rawayat kiya hay.”
From : Halabi
Book : As Sirah
Volume : 1
Page : 50
From : Muhaddith ‘Abdur Haq Dihlavi
Book : Madarij al-Nubuwwa
He declared this Hadeeth Sound and Authentic
From : Ahmad al-Shami Son of Ibn e `Abidin
Book : commentary on Ibn Hajar al-Haytami’s poem al-
Ni`mat al-kubra `ala al-`alamin
From : Nabhani
Book : Jawahir Al Bihar
Volume : 3
Page : 354
From : Ashraf Ali Thanwi
Book : Nashr At tayyib
Volume : 1
Page : 13.
এই হাদিসটি আরো বিভিন্ন কিতাবে বর্নিত আছে:-
♦দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩
♦যুরকানী ১/৪৬
♦রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫
♦মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ
♦ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ
♦আন-নিআমাতুল কুবরা ২ পৃ
♦হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫
♦দাইলামী শরীফ ২/১৯১
♦মাকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং
♦মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ
♦ইনছানুল উয়ুন ১/২৯
♦নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ
♦আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ
♦আফদ্বালুল ক্বোরা
♦তারীখুল খমীস ১/২০
♦নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড
♦দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ
♦কাশফুল খফা ১/৩১১
♦তারিখ আননূর ১/৮
♦আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮
♦আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী ৪০ পৃষ্ঠা ।
♦তাওয়ারীখে মুহম্মদ
♦আনফাসে রহীমিয়া
♦মা’ য়ারিফে মুহম্মদী
♦মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০
♦আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩
♦শিহাবুছ ছাকিব ৫০
♦মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ
♦রেসালায়ে নূর ২ পৃ
♦হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ
♦দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩
*****************************
আসুন এবার আমরা হাদীসটির সনদ যাচাই করে দেখি।
১. আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হলে মুসলিম উম্মাহের সর্বশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দীস ইমাম বুখারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর দাদা উস্তাদ। যদি বিতর্কের খাতিরে ধরেই নেই আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর কিতাবে দুর্বল হাদীস উল্লেখ করেছেন তাহলে বলতে হয় বুখারী শারীফেও দ্বয়ীফ বা দুর্বল হাদীস আছে যেহেতু ইমাম বুখারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি হাদীস শাস্ত্রের জ্ঞান লাভ করেছেন আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি এর কাছ থেকে। কিন্তু বুখারী শারীফে দুর্বল হাদীস আছে সেটা কেউই বলেন না। তাই “হাদীসটি জাল” কথাটি ভুল প্রমাণীত হল।
২. হাদীসের সনদটি নিম্নরূপ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম>>জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়্যাল্লাহু আনহু>>মুহাম্মাদ বিন মুঙ্কদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি>>মা’মার বিন রাশীদ>>আব্দুর রাজ্জাক রাহমাতুল্লাহি আলাইহি
এবার দেখা যাক মুহাদ্দীগণের মন্তব্য
(ক) মুহাদ্দীস আব্দুল হক দেহলভী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর সুবিখ্যাত সিরাত গ্রন্থ ‘মাদারিজ নব্যুওত’ গ্রন্থে হাদীসটিকে হাসান ও সহীহ বলেছেন।
(খ) আহমাদ ইবন সালীহ (রঃ) বলেন, “আমি একবার আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি হাদীস শাস্ত্রে আব্দুর রাজ্জাকের থেকে আর কাউকে পেয়েছেন? আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) বলেন, না”।
[আসকলানী, তাহজিবুত তাহজিব ২/৩৩১]
(গ) হাদীসটির একটি রাবী হলেন মা’মার বিন রাশীদ।
উনার সম্পর্কে আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) বলেন, আমি বাসরার সকল হাদীস শাস্ত্রের বিশেষজ্ঞের থেকে মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাকে মা’মার বিন রাশীদ এর সূত্রে পাওয়া হাদীসগুলো পছন্দ করি। ইবন হাজর আসকলানী (রঃ) উনাকে দক্ষ মুখস্তবীদ, নির্ভরযোগ্য বলেন।
[আসকলানী, তাহজিবুত তাহজিব ১/৫০৫]
মা’মার বিন রাশীদ সূত্রে বর্ণিত বুখারী শারীফের হাদীস সংখ্যা প্রায় ২২৫ এবং
মুসলিম শারীফে বর্ণিত হাদীস সংখ্যা প্রায় ৩০০
(ঘ) হাদীসটির আরেক রাবী হলেন মুহাম্মাদ বিন মুকদার।
ইমাম হুমায়দি বলেন, মুকদার একজন হাফিজ
ইমাম জারাহ তাদীল ইবন মা’ঈন বলেন, উনি নির্ভরযোগ্য
[আসকলানী, তাহজিবুত তাহজিব ভলি ০৯/১১০৪৮]
মুকদার থেকে বর্ণিত হাদীসের সংখ্যা বুখারী শারীফে ৩০টি এবং মুসলিম শারীফে ২২টি।
(ঙ) আর জাবির রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু একজন সুপ্রসিদ্ধ সাহাবী। বুখারী ও মুসলিম শারীফের উনার থেকে বর্ণিত অনেক হাদীস আছে।
সুতরাং বুঝা গেল। হাদীসটির সকল রাবীই নির্ভরযোগ্য এবং উনাদের সূত্রে বুখারী ও মুসলিম শারীফেও হাদীস বর্ণিত আছে।
PROOF 11::
Hadith:::::::
হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত যে দিন রাসুলুল্লাহ (সা:)
মদিনাতুল মুনাউউারাহ পৌছালেন মদিনাতুল মুনাওয়ারার সব কিছু ওনার নূর এ আলোকিত হয়ে গিয়েছিল..”
Reference :-
– (তিরমিযী শারীফ;ইবনে মাজাহ)
PROOF 12::
Haadith:::::
عن كعب الخبار رضى الله عنه قال : لما الله ان يخلق المخلوقات بسط الارض وقع السماء وقبض قبضة من نوره و قال لها كونى محمدا فصارت عمودا من نوره فعلا حتى انتهى الى حجب العظمة فسجد و قال فى سجوده الحمد لله فقال الله سبحانه و تعالى لهذا خلقتك و سميتك محمد صلى الله عليه و سلم منك ابدا الخلق و بك اختم الرسل-
অর্থ : হযরত কাব আহবার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যখন সৃষ্টি জগত সৃজন করার ইচ্ছা করলেন তখন মাটিকে সস্প্রসারিত করলেন, আকাশকে
উঁচু করলেন এবং আপন নূও হতে এক মুষ্ঠি নূর গ্রহন করলেন। তারপর উক্ত নূরকে নির্দেশ দিলেন’ তুমি মুহাম্ম্দ হয়ে যাও।’ অতএব সে নূও স্তম্ভের ন্যায় উপরের দিকে উঠতে থাকল এবং মহত্বের পর্দা পর্যন্ত পৈাছে সিজদায় পরে বলল,’আলহামদুলিল ্লাহ্’ তখন আল্লাহ্ পাকের পক্ষ থেকে ইরশাদ হল,এজন্যই তোমাকে সৃষ্টি করেছি আর তোমার নাম মুহাম্ম্দ রেখেছি। তোমার হতেই সৃষ্টি কাজ শুরু করব এবং তোমাতেই রিসালাতের ধারা সমাপ্ত করব।
Reference :-
(সিরাতুল হালাভিয়া ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৫০)।
Proof 13:-
রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বলেন :-
" আমি তোমাদের আমার পূর্বের কিছু
কথা জানাবো! তা হলো-
আমি হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের
দোয়া আর হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের ওনার জাতিকে দেয়া সুসংবাদ ও আমার আন্মাজানের (স্বপ্নে) দেখা সেই নূর যা ওনার দেহ থেকে বেরিয়ে শাম দেশের প্রাসাদ সমুহকে আলোকিত করেছিল.. "
Reference :-
Book: Miskatul Masabih
page: 513
Book: Kanjul Ummal
Part: 11
Page: 173
From: Ibne Hibban
Book: Shahih ibne hibban
Volume: 9
Page: 106
From: Ibn al-Jawzi
Book: al-Wafa'
Page: 91,
chapter: 21 of Bidayat nabiyyina sallallahu `alayhi wa sallam
From: Imam Haythami
Book: Majma` al-zawa'id (8:221/409)
From: Al Haakim,
Book: Al mustadrak,
Volume :002,
Page No. 615-616/ 705/724
References of Hadith number 4233
or V:3 page: 27
From: Imam Ahamad
Book: Musnade Ahamad
volume: 4
page: 127
Hadith: 16701
From : Ibn e Sa'd
Book : Tabqaat Al Kubra
Volume : 1
Page : 150
From : Bayhaqi
Book : Dalaeel un Nubuwwah
Volume : 1
Page : 83
again 1:110 & 2:8
From : Ibn e 'Asakir
Book : Tareekh Madeenat Damishq
Volume/page : 1:170 and 3:393
From : Qurtabi
Book : Jami' Al Ahkaam Al quran
Volume : 2
Page : 131
From : Tabari
Book : jami' Al Bayan
Volume : 1
Page : 556
From : Ibn e Katheer
Book : Tafseer Al Quran Al Azeem
Volume : 4
Page : 360-361
From : Samarqani
Book : Tafseer
Volume : 3
Page : 421
From : Tabarai
Book : Tareekh Al Umam wal Mulook
Volume : 1
Page : 458
From : Ibn e Ishaaq
Book : Seerat An Nabwiyyah
Volume : 1
Page : 28
From : Ibn e Hisham
Book : Seerat An Nabwiyyah
Volume : 1
Page : 302
Book: Al-Bidaya wan Nehaya
Volume : 2
page: 321
Book: Musnade Afzar
Hadith: 2365
Book: Tafsire Dor're Monsor
volume : 1
page: 334
Book: Maoware dul
zamman
volume:1
pagepage:512
From : Halabi
Book : Seerat Al Halabiyyah
Volume : 1
Page : 77
PROOF 14::.
Hadith:::::::
عن عائشة رضي الله عنها قالت : كنت في الشجر ثوبا لرسول الله صلي عليه و سلم فانطفا المصباح و سقطت الابرة من يدي فدخل علي رسول الله صلي الله عليه و سلم فاضاء من نور وجهه فجدت الابرة-
অর্থ : “হযরত আয়েশা (রা) হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, আমি রাত্রে বাতির আলোতে বসে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাপড় মোবারক সেলাই করেছিলাম। এমন সময় প্রদীপটি (কোন কারণে) নিভে গেল এবং আমি সুচটি হারিয়ে ফেললাম। এরপরই নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্ধকার ঘরে প্রবেশ করলেন। তাঁর চেহারা মোবারকের নূরের জ্যোতিতে আমার অন্ধকার ঘর আলোময় হয়ে গেল এবং আমি (ঐ আলোতেই) আমার হারানো সুচটি খুজে পেলাম”।
Reference :-
(ইমাম ইবনে হায়তামী (রাঃ) এর আন-নে’মাতুল কোবরা আলার আলম গ্রন্থে ৪১ পৃষ্ঠা)।
PROOF 15::
Hadith:::::::
Hazrat Ali bin Al-Hussain (Zainul Abdeen) narrated from ”””his father Hazrat Hussain (رضی اللہ عنہ) ”””’and he narrated from ”””his father (Hazrat Aliرضی اللہ عنہ)”””’ that the Prophet (صلی اللہ علیہ وسلم) said:
“””আদম(আ:) সৃষ্টির
40,000 বছর পূর্বে আমার প্রভুর সামনে আমি ছিলাম একটা নূর ..”””.
Reference:: Ashraf Ali Thanwi—has mentioned this Hadith in his book نشر الطیب فی ذکر النبی الحبیب صلی اللہ علیہ وسلم
PROOF 16:
“এ কথা সবাই জানে যে আমাদের হুজুর(সা) এর দেহ মোবারক এর কোনো ছায়া ছিল
না,কেননা ওনার(সা) আপাদ-মস্তক নূরের”
reference :-
(আশরাফ আলী থানভী~শোকরে নিয়ামত পি ৩৯)
PROOF 17:
এছাড়াও উনার বিখ্যাত কিতাব “Nashr ut Teeb fi Dhikr il Nabbiyal Habeeb” এও নবী কারীম(সাঃ) এর নূরের কথা লিখেছেন। স্ক্যান কপিসহ দেখুনঃ
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2012/05/deobandi-fabrication-in-nashr-ut-teeb.html
PROOF 18::
ঈমাম-এ-আজম হযরত আবু হানিফা (রাহ:) বলেন…
” ইয়া রাসূলাল্লাহ(সা:) আপনে হলেন এমন নূর যার আলোতে একটা পূর্ণ চন্দ্র আলোকিত হয় & আপনার সুন্দর্য ও মার্জিত ভাবের দারা আপনে একটা আলোকিত সূর্য..”
(Qasidaul Nu’maan.}
PROOF 19:-
Hadith:::::::
لَمَّا كَانَ الْيَوْمُ الَّذِي دَخَلَ فِيهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ أَضَاءَ مِنْهَا كُلُّ شَيْءٍ فَلَمَّا كَانَ الْيَوْمُ الَّذِي مَاتَ فِيهِ أَظْلَمَ مِنْهَا كُلُّ شَيْءٍ وَلَمَّا نَفَضْنَا عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْأَيْدِي وَإِنَّا لَفِيدَفْنِهِ حَتَّى أَنْكَرْنَا قُلُوبَنَا
Sayyidina Anas ibn Maalik (RA) narrated: The day when Allah’s Messenger entered Madinah, everything in it was illuminated. Then, the day when he died everything in it became dark. And we had barely dusted off our hands after burying him when our hearts changed.
References::::
►Trimidhi Hadith No: 3638
►Musnad Ahmad Hadith No: 13311
►Ibne Majah Hadith No: 1613
►Muwahibul ladaniyah pg 68 vol 1
►Mustadrik pg 12 vol 3
PROOF 20::
Imam Tirmidhi wrote that when Prophet (May Allah bless him and grant him peace) smiled, it seemed as if Noor was coming from his teeth.
(Chap on Shamaa’il Tirmidhi)
PROOF 21:-
Mullah Ali Qari (rah) beautifully said:
الأوّل الحقيقي هو النور المحمدي على ما بينته في المورد للمولد
Translation: The first reality is the “NUR-AL-MUHAMMADI” as I have mentioned in my book Al-Mawrid lil-Mawlid.
Reference:::
[Mullah Ali Qari in Mirqat, Sharh al Mishqaat (1/289), Published by Dar ul Fikr, Beirut, Lebanon]
PROOF 22:
Hadith:::::::
Prophet (Peacebe upon him) said: “The First thing which Allah created was my Nur” and It has also come in another report that It was his “RUH” and both of them “HAVE SAME MEANING BECAUSE SPIRITS ARE CREATED FROM NUR
Reference:::
[Mullah Ali Qari in Mirqat, Sharh al-Mishqaat (1/290), Published by Dar ul Fikr, Beirut, Lebanon
PROOF 23:
হযরত গাউসুল আজম দস্তগীর Sirr-al-Asrar কিতাবে বলেছেন:-
Allah created the Ruh of Muhammad (Peace be upon him) from his Nur of beauty
[Al-Sirr al Israr]
PROOF 24:
Hadith:::::::
مجتمعات فقالت امرأة منهن يا نساء قريش أيتكن تتزوج هذا الفتى فتصطاد النور الذي بين عينيه وإن بين عينيه نوراً قال فتزوجته آمنة بنت وهب بن عبد مناف بن زهرةفجامعها فحملت برسول الله
al-Zuhri narrated: `Abd Allah ibn `Abd al-Muttalib wasthe most handsome man that had ever been seen among the Quraysh. One day he went out and was seen by a an assembly of the women of Quraysh. One of them said: “O women of the Quraysh, which among you will marry this youth and catch thereby the light that is between his eyes?” For verily there was a light between his eyes. Thereafter Amina bint Wahb ibn `Abd Manaf ibn Zuhra married him, and after he joined her she carried Allah’s Messenger.
References
►al-Bayhaqi narrated it in Dala’il al-nubuwwa (1:87)
► Tabari in his Tarikh (2:243)
►Ibn al-Jawzi in al-Wafa’ (p. 82-83, ch. 16 of Abwab bidayati nabiyyina)
PROOF 25:
Hadith:::::::
হযরত আলী (রা) বলেন,”
when the Beloved of Allah (sallal laahu alaihi wasallam) spoke, Noor (light) used to be seen emerging from between his blessed teeth.
Reference :-
★(ইমাম হাজর আসকালানী: মাওয়াহিবে লাদুনিয়া)
★আনোয়ারোল মুহাম্মাদিয়া
PROOF 26:-
Ibn-al-Jawzi narrates that the Noor of the Prophet Sallallahu ‘alaihi wa sallam would overcome the light of both the sun and the lamp.
[Al-wafa Ibn Jawzi Chapter Al Wilaada]
PROOF 27:
Hadith:::::::
Translation : Abu Hurraira (ra) narrates from the Messenger of Allah (May Peace be upon him) that he said: When Allah created Adam (Peace be upon him) He informed him of his descendants, at this Adam (Peace be upon him) saw superiority of some over others, then he saw me towards the end in form of an “ILLUMINATING NUR” (i.e. first to be created from Nur but sent in last), he (Adam) said: O my Lord who is this? The Lord replied: This is your son Ahmed who is the first and the last and (on the Day of Judgment) he will be first to do intercession. [Imam Bayhaqi in his Dalail an Nabuwwah: Volume 005, Page No. 483]
PROOF 28::
Hadith:::::::
Hadrat Sayyida Halima Sa’adiya (radi Allahu anha) who was the one responsible for feeding milk to the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) The one before whom the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) used to eat and drink, even she believed that the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) was Noor and this hasbeen explained by Allama Muhadith Ibn Jauzi and QaziThanaullah Paani Pati (rahmatuallah aleh) as follows: “When I used to feed milk to the Holy Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم) then I never felt the need for a light in my house. Thus one day Umme Khula Sa’diya said,”O Halima ! Do you leave the fire burning for the entirenight in your house? and I answered by saying, “No! I swear by Almighty Allah that I do not keep the fire burning at all. T his Noor and brightness is that of Sayidduna Rasoolullah Prophet (صلى الله عليه وآله وسلم)
Reference
►Bayaanul Miladun Nabwi pg 54 – Tafseere Mazhari
PROOF 29:-
Hadith:::::::
ইবন তায়্যিমিয়ার ছাত্র ইবনুল কায়্যিউমও নবী কারীম(সাঃ) এর নূরের কথা লিখেছেনঃ
we read that al-‘Abbas, may Allah be pleased with him, said to him: O Messenger of Allah (may Allah bless him and grant him peace) I wish to praise you. The Messenger of Allah (may Allah bless him and grant him peace) replied: “Go ahead – may Allah adorn your mouth with silver!” He said a poem that ended with these lines: “And then, when you were born, a light rose over the earth until it illuminated the horizon with its radiance. We are in that illumination and that original light and those paths of guidance – and thanks to them pierce through.”
[Ibn al-Qayyim in Zad al-ma ‘ad]
PROOF 30:-
“norim min noorallahi”
মানে “যিনি আল্লাহ্ পাকের উজ্জ্বল
জ্যোতি/আলো/নোর”
~দুরুদে তাজ
Proof 31:-
বুখারী শরীফের শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকার ইবনে হাজর আসকালানী (রহ) ২৫ টি হাদিস থেকে
এই নিচের হাদিস গুলো সংক্ষেপে বর্ননা করেছেন :-
Ibn Hajar states that ,""""Abu Bakr ibn al-`Arabi numbered the items for which the Prophet supplicated for light in himself at 25 in the totality of the sound narrations of that hadith. Among them are:
Light in the Prophet's heart
Light in the Prophet's tongue
Light in the Prophet's hearing
Light in the Prophet's eyesight
Light in the Prophet's six directions:right, left, front, back, above, and below
Light in the Prophet's soul
Light in the Prophet's chest
Light in the Prophet's sinew
Light in the Prophet's flesh
Light in the Prophet's blood
Light in the Prophet's hair
Light in the Prophet's skin
Light in the Prophet's bones
Light in the Prophet's shrine
"Enhance light for me."
"Give me abundant light."
"Give me light upon light."
"Make me light."
** সুরা কাহাফ ১১০ নং হামীম- সিজদাহ- ৬ ও এরকম সুরার ব্যাখ্যা :-
https://m.facebook.com/photo.php?fbid=462043240563056&id=100002721537813
আরো দেখুন :-
http://www.sunnibarta2.files.wordpress.com/2007/10/noor_nabi_complete.pdf
ইংরেজীতে আরও বিস্তারিত তথ্য প্রমাণের জন্য আরবী বই এর স্ক্যান কপিসহ দেখুনঃ
http://wajahat-hussain.blogspot.com/2011/12/hadeeth-e-nur-of-jabir-bin-abdullah.html
http://salafiaqeedah.blogspot.com/2009/11/which-light-nur.html
Facebook এ আমি :-
http://goo.gl/Stkd1o
নিচের কিতাবটি হল বিখ্যাত সেই মুসান্নাফ কিতাবের ছবি। আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম (রহ) এই কিতাব এর প্রনেতা যিনি ইমাম বুখারী (রহ) এর দাদা এবং উস্তাদ ছিলেন।
Proof no 10 এ বর্নিত হাদিসের ছবি ও উক্ত কিতাবের ছবি সহ দেয়া হল।
No comments:
Post a Comment