Friday, September 11, 2015

রাসুলুল্লাহ (দুরুদ) নুরের তৈরি :

রাসুলুল্লাহ (দুরুদ) নুরের তৈরি :


রাসুলুল্লাহ (দুরুদ) নুরে মুজাচ্ছাম-

http://goo.gl/cHOXA1

যারা বলে যে নবীজী(সা) আমাদের মত সাধারণ ও মাটির তৈরী এটা তাদের কুফরি আকিদার ই বহিপ্রকাশ কারণ :-

১ নং হল সে কুরআন ও হাদীস অমান্য করায় কুফরি করল

২নং হল হুজুর পাক (সা) এর সাথে বিয়াদ্দবি করায় কুফরি করল….
সুরা-আয়াত
বাকারা -১০৪
সোয়াদ- ৭৭
আহযাব -৫৭
হুজুরাত -২,৩
তৌবাহ -৬১,৬৬

এই নুরের ওপমা হল যেমন আসমানের সুর্যের আলো।
এই আলো যমিনে পতিত হলে যমিনের আলো ও সুর্যের আলো কিন্তু সুর্য না আবার এই আলো সুর্য থেকে খন্ড করা অংশ না (বরং এটা সুর্যের আলো) তদ্রোপ একটা মুমবাতি বা প্রদিপ থেকে হাজার বাতি বা নুর জালালে ও একটা আরেকটার অংশ না। ঠিক সেই রকমভাবে রাসুল(সাঃ) আল্লাহর নুরের তৈরি হয়েও নূর-এ- মুহাম্মাদি(সা) নূর এ খোদা’র অংশ না বা আল্লাহর নুরকে খান্ডাংশ করে নবিজি(সাঃ) এর সৃষ্টি করেছেন এই ভাবে ও বলা বা ধারনা করা শিরিক কারন আল্লাহর কোন অংশ নাই..শরিক নাই।এ কথা বললেই শিরিক,কুফরি,বাতিল ।আর এটা খুবই সুক্ষ ব্যাপার।

Reference:-
চতুর্দশ শতাব্দির শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ ইমাম এ আহলে সুন্নত ‘আ’লা হযরত আহমদ রেযা খান বেরলভী (রহ)

Are u agree?

Baytullah = আল্লাহর ঘর
Kitabullah = আল্লাহর কিতাব
Ruhullah = আল্লাহর রুহ
Noorim min Noorillah= যিনি আল্লাহর নুর

এ গুলোর কোনো কিছুই আল্লাহর অংশ নয়…
কেউ কি বলতে পারবে যে রুহোল্লাহ–
আল্লাহর part / অংশ?
তাহলে এটা কত বড় শিরিক হবে….?

তাহলে ইসা (আ)কে আল্লাহর রুহ বললে যখন শিরিক হয় না আর রাসুলুল্লাহ (সা) কে আল্লাহর জাতি নুর বললে শিরিক হয় কেমনে?

–আমিও তোমাদের মত মানুষ এই কথার ব্যাখ্যা–

বলুন ,” আমি ও তোমাদের মত মানুষ (কিন্তু তোমরা আমার
মত না) ..আমার নিকট ওহী আসে যে তোমাদের ইলাহ এ এক মাত্র
ইলাহ।”
★হামীম- সিজদাহ ৬
★কাহাফ -১১০
” তাদের পয়গাম্বর গণ বললেন,”আমরা ও তোমাদের মতই
মানুষ ….”
★ইব্রাহীম -১১

—~~­~~~~~———-­———-

“”ওরা বললো,” তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ..দয়া ময়
আল্লাহ্‌ তো কিছুই অবতীর্ণ করেন নি…”
★ইয়াছিন ১৫
★ইব্রাহীম ১০
★শুয়ারা- ১৮৬
★হুদ ২৭

—————­—-~~~~~~—
” যদি তোমরা তোমাদের মতই এক জনের আনুগত্য কর তবে
নিশ্চিত রুপেই তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে…”
★মুমিনুন ৩৪

—————­——-~~~~~~

“”” তিনি- পুরা- মাটির মত শুকনো মাটি দারা মানুষ কে সৃষ্টি
করেছেন “
★আর-রাহমান ১৪
” কাদা -মাটি-থেকে তিনি মানুষ কে সৃষ্টি করেছেন “
★আস-সিজদাহ ৭

—————­—-~~~~~~~~~

” ওয়া খালাক তো মুহাম্মাদান মীন নুরী ওয়াযহিয়া ” অর্থাৎ ” আমি আমার হাবীব কে আমার নিজ নূর থেকে সৃষ্টি করেছি “।
★হাদিস-এ-কু­দসি

 অনেক গুলো হাদিস একত্র করে সংক্ষেপে দিলাম
Note: চাইলে নেট এ সার্চ করে সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন

হযরত মুহাম্মাদ(সা:) বলেন ,”
তোমাদের কে আছো আমার মত ?”
..”আমি তোমাদের কারো মত না ! “
..” তোমাদের কেহ আমার অনুরূপ ( সাদ্রিস,শামিল,এ­ক রকম) না,
আমি যখন রাতে ঘুমাই তখন আল্লাহ্‌ আমাকে আহার করান এবং পান করান।



—————­—-~~~~~~~~~~~­—————­–
Referance:-
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.183
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.182
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.188
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.185
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.184
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.187
~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 348
~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 347

—————­

বিশাল ভাবে এই এই topics টা এই খানে পড়তে পারেন :

রাসুলুল্লাহ (সা) বেমিসাল মাখলুক (সৃষ্টি)-

http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/01/masum-billah-sunny_6.html?m=1

or Short link here :

http://goo.gl/Nhcgbj

~~~~~~~~~~~———————

নুরতত্ব নিয়ে সংক্ষেপে একটু বলা দরকার কারন ওহাবী সালাফীরা না বুঝে সব গোলাই ফেলে

overall points of নূর তত্ত :-

এক নজরে করআন হাদীস এ উল্লেখিত নুর:-

ইসলাম-নূর :-
“ইসলামের জন্য যার বক্ষ কে উন্মুক্ত করেছে সে আল্লাহর
নূর এ পরিচালিত!”
★ আল-কুরআন

আল্লাহ্‌ -নুর:-
“আল্লাহ্‌-আসমান -যমীনের নূর”
★সুরা নূর ৩৫

আল-কুর্‌আন­ নূর:-
★আহযাব ৪৬
★সুরা শুরা ৫২
★আন-নিসা ১৭৫

নবুওয়াত নূর:-
★মায়েদা ১৫
★আহযাব ৪৬

রাসুলুল্লাহ (সা) আল্লাহর জাতি নূর:-
★নুর ৩৫
★ছাফ ৮
★তওবা ৩২
★মায়েদা ১৫

 নেক কাজ নূর

 অজু-নূর:-
“অজুর ওপরে অজু করা নূরের ওপর নূর “
★আল-হাদিস

—————­——-

Explaination of নূর-এ-মুজাসসাম হযরত মুহাম্মাদ(সাল্ল­াল লাহু আলাই হি ওয়া সাল্লাম)

PROOF 1::

সুরা নূর–৩৫ -আয়াত
নিয়ে আব্বাস(রা:) ক’আব-এ-আহবার(রা­: ) কে বলেন,’এই আয়াতের বর্ণনা কর?”
১) কা’আব -এ- আহবার(রা:),
২) হাযরত ইবনে উমর(রা:),
৩) মুহাম্মাদ ইবনে কা’আল কারাদি(রা:) থেকে ৩ টি হাদিস বর্ণনা করেন,
”দীপাধার ‘
মানে”হুজুর(সা:)­ এর ‘বক্ষ মোবারক।
’ফানুস’ মানে হুজুর(সা:) এর ‘হৃদয় মোবারক’
আর’নূরের ওপর নূর’ মানে ‘নুরে মুহাম্মাদি (সা:) নুরে ইব্রাহীম (আ:) এর ওপর!’.

সুরা নুর ৩৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসুল (সা)কে নুর বলা হয়েছে:-

Refferance:-
►Ibn Jarir al-Tabari in his Tafsir (18:95),
►Suyuti in al-Durr al-manthur (5:49),
►Zarqani in Sharh al-mawahib (3:171),
►al-Khafaji in Nasim al-riyad (1:110, 2:449),
►al-Nisaburi in Ghara’ib al-Qur’an (18:93)Tanwir al Miqbas, Min Tafsir Ibn Abbas, Page No. 376, Published by Maktaba al Asriyyah, Beirut, Lebanon]
►Tafsir at-Tabri, under 24:35
►Tafsir Ibn Kathir, Volume No.3, Page No. 490, under 24:35
►Ash-Shifa bi Tarif al Haquq al Mustafa, Page No. 6
কাঞ্জুল-ঈমান ,খাজিন,সূরা নূর ৩৫ এর তাফসির

PROOF 2:

” নিশ্চই তোমাদের নিকট স্পষ্ট কিতাব(আল-কুর্‌আ­ন) ও
মহা সম্মানিত নূর [হযরত মুহাম্মাদ (সা)] এসেছেন “
মায়েদাহ ১৫

এই আয়াতে রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم নুরের কথা যারা যারা বর্ননা করেছেন:-

►Suyuti in Tafsir al-Jalalayn,

►Fayruzabadi in the Tafsir Ibn `Abbas entitled Tanwir al-miqbas (p. 72)

►Shaykh al-Islam, Imam Fakhr al-Din al-Razi, the Mujaddid of the sixth century, in his Tafsir al-kabir (11:189)

►Imam al-Shirbini in his Tafsir entitled al-Siraj al-munir(p. 360), the author of Tafsir Abi Sa`ud (4:36)

►Thana’ullah Pani Patti in his Tafsir al-mazhari, (3:67)

অধিকাংশ তফসীরে এই আয়াত রাসুলুল্লাহ (সা) সম্পর্কে বলা হয়েছে বেশি বড় হয়ে যাবে বলে উল্লেখ্য করলাম না।





PROOF 3::

” তারা চায় তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূর কে নির্ভাপিত করতে কিন্তু আল্লাহ্‌ অবশ্যই তার নূরের পূর্ণ তা বিধান করবে যদি ও কাফির রা তা অপ্রীতিকর মনে করে “

তওবাহ ৩২
সুরা ছাফ ৮

PROOF 4::

সুরা তাওবার আয়াত নং – ১২৮ এ অল্লাহ্ বলেন ” তোমাদের নিকট এক মহান রাসূলের আগমন হয়েছে” এই আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে নবী করিম (সাঃ আঃ)কোথা হতে আসলেন – সে সম্পর্কে

:নির্ভরযোগ্য হাদিসে বর্নিত আছে যে

وعن ابلى هريرة رضى الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه و سلم سائل جبريل عليه السلام فقال يا جبريل كم عمرك من السنين فقال يا رسول الله مست اعلم غير ان فى الحجاب الرابع نجما يطلع في سبعين الف سنة مرة رايته اثنين و سبعين الف مرة فقال يا جبريل و عزة ربى جل جلا له انا ذالك الكوب-

অর্থ : ® হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিত,

কোন এক সময় হযরত রাসুল করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত জিব্রাঈল (আঃ) এর নিকট জিজ্ঞাসা করিলেন " হে জিব্রাইল! তোমার বয়স কত বৎসর হইয়াছে?"
হযরত জিব্রাইল (আঃ) উত্তর করিলেন,
" হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার বয়স সম্পর্কে কিছুই বলিতে পারিনা। তবে আমি আপনাকে আমার বয়স সম্পর্কে এতটুকু তথ্য জানাইতে পারি যে, চতুর্থ আসমানে একটি উজ্জ্বল তারকা ছিল, উক্ত তারকাটি ৭০ হাজার বৎসর পর পর আসমানে একবার উদয় হইত। আমি উহাকে ৭২ হাজার বার উদয় হইতে দেখিয়াছি।
তখন নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,
হে জিব্রাঈল! আমার প্রতিপালকের ইজ্জতের কসম। নিশ্চয় আমিই ছিলাম সেই উজ্জ্বল নক্ষত্র বা তারকা ।"

★ ইমাম বুখারী (রহ) : আত তাশরীফাতে ফি খাসায়েস ওয়াল মুজিজাত ২/২৫৪ পৃ:
★ইমাম বুখারীর রহমাতুল্লাহি আলাইহি লিখিত : তারিখ উল কাবির
★ ইমাম বুরহান উদ্দিন হালাবী শাফেয়ী : সিরাতে হালাবিয়্যাহ ১ম খন্ড:৪৯ পৃ: [ইমাম বুখারীর সুত্রে]
★ আল্লামা ইসমাইল হাক্কী : তফসীরে রুহুল বয়ান : ৩/৫৪৩ : সুরা তওবা ১২৮
★ আল্লামা শায়খ ইউসুফ নাবহানী : যাওয়াহিরুল বিহার : ৩/৩৩৯ [নিজস্ব সনদে আবু হুরায়রা (রা) থেকে]
★ আল্লামা শফী উকাড়ভী : যিকরে হাসীন : ৩০ পৃ:

® ইমাম বুরহান উদ্দিন শাফেয়ী (রহ) একজন গ্রহনযোগ্য মুহাদ্দিস। মোল্লা আলী কারি (রহ) শরহে শিফা ১/৩৭ সহ অসংখ্য স্থানে ইমাম হালাবীর মতামত উল্লেখ্য করেছেন।

® ইমাম হালাবী তার সিরাতে হালাবিয়্যার প্রথমে বলেন, সীরাত গ্রন্থ সমুহে সহিহ, সাক্বীম, দ্বইফ, বালাগ, মুরসাল, মুনকাতা ও মু'দাল হাদিস সমুহ একত্রিত করা হয় কিন্তু জাল বা মওদ্বু হাদিস নয়।
★ সিরাতে হালাবিয়্যাহ : ১ম :৭ পৃ

অপরদিকে, (আরবি = নাজম) মানে হল তারকা যা রাসুলুল্লাহ (সা) এর অন্যতম নাম মোবারক। অনেক তফসীরকারকগন কুরআন পাকের সুরা ""ওয়ান্নাজম"" এর মধ্যে ""আন-নাজম"" বলতে রাসুলুল্লাহ (সা) কে বুঝিয়েছেন। যা উক্ত হাদিসের মধ্যে এক শক্তিশালী যুগসুত্রও স্থাপন করে।

® ইমাম জাফর সাদেক (রহ) বলেন, আন-নাজম বলতে রাসুলুল্লাহ (সা) কে বুঝানো হয়েছে।

★ ইমাম কুরতুবী : জামিউল আহকামুল কুরআন : ১৭/৮৩ পৃ:
★ ইমাম বাগভী : মুয়ালিমুত তানযিল : ৭/৪০০ পৃ:
★ ইমাম আলুসী : তফসীরে রুহুল মা'য়ানী : ১৪/৪৪ পৃ:
★ কাজী সানাউল্লাহ পানিপথী : তফসীরে মাযহারী : ৯/১০৩ পৃ:
★ ইমাম সাভী : তফসীরে সাভী : ৪/১২৯ পৃ:
★ ইমাম খাযেন : তফসীরে খাযেন : ৪/২০৩ পৃ:
★ ইমাম ইসমাইল হাক্কী : তফসীরে রুহুল বয়ান : ৯/২০৮ পৃ:

নুর সম্পর্কিত হাদিসটি নিম্নরোপ :-

حضرت جابر بن عبد اﷲ رضی اﷲ عنہما سے مروی ہے فرمایا کہ میں نے بارگاہِ رسالت مآب صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم میں عرض کیا : یا رسول اﷲ! میرے ماں باپ آپ پر قربان! مجھے بتائیں کہ اﷲ تعالیٰ نے سب سے پہلے کس چیز کو پیدا کیا؟ حضور نبی اکرم صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم نے فرمایا : اے جابر! بے شک اﷲ تعالیٰ نے تمام مخلوق (کو پیدا کرنے) سے پہلے تیرے نبی کا نور اپنے نور (کے فیض ) سے پیدا فرمایا، یہ نور اللہ تعالیٰ کی مشیت سے جہاں اس نے چاہا سیر کرتا رہا۔ اس وقت نہ لوح تھی نہ قلم، نہ جنت تھی نہ دوزخ، نہ (کوئی) فرشتہ تھا نہ آسمان تھا نہ زمین، نہ سورج تھا نہ چاند، نہ جن تھے اور نہ انسان، جب اﷲ تعالیٰ نے ارادہ فرمایا کہ مخلوق کو پیدا کرے تو اس نے اس نور کو چار حصوں میں تقسیم کر دیا۔ پہلے حصہ سے قلم بنایا، دوسرے حصہ سے لوح اور تیسرے حصہ سے عرش بنایا۔ پھر چوتھے حصہ کو (مزید) چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے عرش اٹھانے والے فرشتے بنائے اور دوسرے حصہ سے کرسی اور تیسرے حصہ سے باقی فرشتے پیدا کئے۔ پھر چوتھے حصہ کو مزید چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے آسمان بنائے، دوسرے حصہ سے زمین اور تیسرے حصہ سے جنت اور دوزخ بنائی۔ ۔ ۔ یہ طویل حدیث ہے۔

অর্থ : হযরত জাবির (রা:) আরজ করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم !!
আমার পিতা-মাতা আপনার কদম মোবারক এ কোরবানি হোক,
আপনি বলে দিন যে আল্লাহ্‌ পাক সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?
রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বললেন”

হে জাবের, নিশ্চই আল্লাহ্‌ তা'য়ালা সর্ব প্রথম স্বীয় (নিজ) নূর হতে তোমার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন !!”

তারপর সেই নূর আল্লাহর কুদরতে ও ইচ্ছায় ভ্রমণ রত ছিল। কেননা ঐ সময়
লাওহ-কলম , জান্নাত – জাহান্নাম
ফেরেশতা , আসমান- জমিন কিছুই ছিল না ।
তারপর আল্লাহ্‌ মাখলক সৃষ্টি করার ইচ্ছা করলেন..
তখন এই নূর কে ৪ ভাগ করলেন..
প্রথম ভাগ দিয়ে কলম;
দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে লৌহে-মাহফুজ;
তৃতীয় ভাগ দিয়ে আরশ এবং চতুর্থ ভাগ দিয়ে
বাকি সবকিছু সৃষ্টি করলেন....।

হাদীসের সনদটি নিম্নরূপ :

হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম



জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু



মুহাম্মাদ বিন মুনকাদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি



মা’মার বিন রাশীদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি



আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি।

Note : হযরত জাবের (রা) থেকে উক্ত হাদিসের সনদখানা ইমাম বুখারীর দাতা এবং শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম (রহ) ওনার "জান্নাতুল খুলদ" কিতাবে লিপিবদ্ধ করেছেন। উক্ত হাদিস খানা শাব্দিক পরিবর্তন সহ ""উমর ইবনুল খাত্তাব (রা) " থেকেও বর্নিত আছে। নিচে সেটাও ছবি আকারে দেয়া হয়েছে।

References
►Musannaf Abdur Razaq, al-Juz al-Mafqud min al-Juz al-Awwal min al-Musannaf Abdur Razaq, Page No. 99, Hadith Number 18

►Qastalani in Mawahib ul Laduniyah Volume 001, Page No. 71,
►Zurqani in Sharah Mawahib ul Laduniyah Volume 001, Page No. 89-91,

►Ajluni in Kashf al-Khafa (وقال : رواه عبد الرزاق بسنده عن جابر بن عبد اﷲ رضي اﷲ عنهما) Volume 001, Page No. 311, Hadith Number 827

►Halabi in his Sirah Volume 001, Page No. 50,

►Ashraf Ali Thanvi in Nashar ut-Tib Volume 001, Page No. 13

From : 'Iydarusi
Book : Tarekh An Nur as Saafir
Volume : 1
Page : 8

From : Muhaddith 'Abdur Haq Dihlavi
Book : Madarij al-Nubuwwa

He declared this Hadeeth Sound and Authentic

মুহাদ্দিসে আব্দুল হক দেহলভী (রহ) বলেন, " এই হাদিস বিশুদ্ধ এবং সহিহ "

[Madarij al Nabuwah, Volume No.2, Page No. 2 (Persian edition), Volume No.2, Page # 13 (Urdu Edition), Published by Shabbir Brothers, Urdu, Bazaar Lahore.]

From : Ahmad al-Shami Son of Ibn e `Abidin
Book : commentary on Ibn Hajar al-Haytami's poem al-Ni`mat al-kubra `ala al-`alamin

From : Nabhani
Book : Jawahir Al Bihar
Volume : 3
Page : 354

এই হাদিসটি আরো বিভিন্ন কিতাবে বর্নিত আছে:-

♦দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩
♦যুরকানী ১/৪৬
♦রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫
♦মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ
♦ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ
♦আন-নিআমাতুল কুবরা ২ পৃ
♦হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫
♦দাইলামী শরীফ ২/১৯১
♦মাকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং
♦মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ
♦ইনছানুল উয়ুন ১/২৯
♦নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ
♦আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ
♦আফদ্বালুল ক্বোরা
♦তারীখুল খমীস ১/২০
♦নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড
♦দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ
♦কাশফুল খফা ১/৩১১
♦তারিখ আননূর ১/৮
♦আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮
♦আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী ৪০ পৃষ্ঠা ।
♦তাওয়ারীখে মুহম্মদ
♦আনফাসে রহীমিয়া
♦মা’ য়ারিফে মুহম্মদী
♦মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০
♦আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩
♦শিহাবুছ ছাকিব ৫০
♦মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ
♦রেসালায়ে নূর ২ পৃ
♦হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ
♦দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩



*****************************************



The Proof of existing this Hadith in Musannaf :-
মুসান্নাফ কিতাবে এই হাদিস আছে এবং ছিল তার প্রমান :-

★★★ হাদিসের মান ও নির্ভরযোগ্যতা যাচাই:-

★ ★ ইমাম বায়হাকী [Born : 384 AH/994 CE
Died : 458 AH/1066 CE]

★ এই জগৎবিখ্যত মুহাদ্দিস ইমাম, আল্লামা বায়হাক্বী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কিতাবে বর্ননা করেন–

ان الله تعالي خلق قبل الاشياء نور نبيك

“….. নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম উনার নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার “নূর” মুবারক সৃষ্টি করেন।”

দলীল-
√ দালায়েলুন নবুওয়াত লিল বায়হাক্বী ১৩ তম খন্ড ৬৩ পৃষ্ঠা।

উক্ত হাদিস সম্পর্কে সমর্থনকারী Islamic Scholars দের বিবৃতি দ্বারা উপরোক্ত সনদ এবং হাদিসের মান নির্নয় করি :-

★ শাইখ আব্দুল কাদির জিলানী (রহ) [পিরে পিরানী,মিরে মিরানী, গাউসে সামাদানী, মাহবুবে সুবহানী, গাউসুল আযম দস্তগীর (রহ), ওফাত ৫৬১ হিজরি]

তিনি তার বিখ্যাত [Sirr al-asrar fi ma yahtaju ilayh al-abrar (p. 12-14 of the Lahore edition)] কিতাবে বলেন, আমি (রাসুল) আল্লাহর (নুর) থেকে সৃষ্টি আর আমার (নুর) থেকে সমস্ত বিশ্বাসীগন (ও সমস্ত কিছু) সৃষ্টি।
তিনি আরো বলেন, রাসুল (সা) এর নুর থেকে আল্লাহর আরশ সৃষ্টি এবং এমন আরো কিছু (যা হাদিসে প্রথম) সৃষ্টি যেমন কলম, বুদ্ধিমত্তা [The Secret of Secrets (Cambridge: Islamic Texts Society, 1994)]

এই হাদিস সম্পর্কে ৩০/৪০ জন মোহাদ্দিসের বক্তব্য সহ বিশালভাবে এই Link এ দেখুন :

জাবির (রা) বর্নিত হাদিসে নুর (Hadith-E-Noor) কি জাল?

http://goo.gl/Myx0dg

অনুরুপ Lecture টি নিচে অন্য সাইট থেকে দিলাম কিন্তু এখানে ছবি বাদ দিয়ে প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে হাদিসটির Chain Transmission add করেছি :-

http://goo.gl/plWl53

রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বলেন :-

" আমি তোমাদের আমার পূর্বের কিছু
কথা জানাবো! তা হলো-
আমি হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের
দোয়া আর হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের ওনার জাতিকে দেয়া সুসংবাদ ও আমার আন্মাজানের (স্বপ্নে) দেখা সেই নূর যা ওনার দেহ থেকে বেরিয়ে শাম দেশের প্রাসাদ সমুহকে আলোকিত করেছিল.. "

Reference :-

Book: Miskatul Masabih
page: 513

No comments:

Post a Comment